কাহালু বাটালদিঘী মহাশ্মশানে লীলা কীর্তন ও প্রসাদ বিতরণ
বগুড়া কাহালু উপজেলার বাটালদিঘী সার্বজনীন মহাশ্মশান ও শ্রীশ্রী কালী মন্দিরে চতুর্থ প্রহরব্যাপী শ্রীশ্রী রাধা গোবিন্দের লীলারস কীর্তন ও প্রসাদ বিতরণ করা হয়।
উক্ত মহাশ্মশানে গত ২০শে কার্তিক ১৪৩২ বাংলা (০৭ই নভেম্বর) শুক্রবার শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা পাঠ শেষে মঙ্গল ঘট স্থাপন ও শুভ অধিবাসের মধ্য দিয়ে শুরু হয়। আর গত ২২শে কার্তিক ১৪৩২ বাংলা (০৯ই নভেম্বর) রবিবার চতুর্থ প্রহরব্যাপী শ্রীশ্রী রাধা গোবিন্দের লীলা কীর্তন শেষে শ্রীশ্রী মহাপ্রভুর ভোগ ও মহাপ্রসাদ বিতরণের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শেষ হয়।
আরও পড়ুন: জিয়াউর রহমান দেশ থেকে বাকশাল দূর করেছিলেন: ড. মঈন খান
উক্ত অনুষ্ঠানে হাজার হাজার ভক্তবৃন্দ সমবেত হয়ে প্রসাদ গ্রহণ করেন। শ্রীশ্রী রাধা গোবিন্দ মহাশ্মশান ও কালী মন্দিরের উন্নয়ন ও সংস্কারের জন্য প্রধান অতিথি নগদ অর্থ প্রদান করেন।
এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শ্রীশ্রী রাধা গোবিন্দ মহাশ্মশান ও কালী মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক এবং চয়েস টু চেঞ্জ অব হিন্দু ফাউন্ডেশনের পরিচালক শ্রীযুক্ত বাবু হরিদাস চন্দ্র তরণী দাস, কোমরপুর, পলাশবাড়ী, গাইবান্ধা।
আরও পড়ুন: কাপাসিয়ার দূর্গাপুর ইউনিয়ন বিএনপির উদ্যোগে দিনব্যাপী কর্মশালা অনুষ্ঠিত
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন রবীন্দ্রনাথ শীল, সদস্য বাটালদিঘী মহাশ্মশান, সভাপতিত্ব করেন বাটালদিঘী মহাশ্মশানের সভাপতি সুভাষ চন্দ্র বর্মণ। সাধারণ সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত) মিলন কুমার শীল অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন।
এ সময় সার্বিক সহযোগিতা করেন তরুণ কুমার, সুব্রত কুমার, পবিত্র কুমার প্রমুখসহ উক্ত মহাশ্মশান কমিটির অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।





