পুলিশের লাঠিচার্জ-টিয়ারগ্যাসে আহত আহত জবির ২৫ শিক্ষার্থী ঢামেকে

৭০ শতাংশ আবাসন ভাতা, বাজেটে বৃদ্ধি এবং সব প্রকল্পে অগ্রাধিকার দেওয়ার তিন দফা দাবি নিয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থীদের ‘মার্চ টু যমুনা’ পুলিশের বাধার মুখে পড়েছে। এসময় পুলিশের লাঠিচার্জ ও টিয়ারগ্যাসে অন্তত ২৫ জন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। তাদের সবাইকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
বুধবার (১৪ মে) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস থেকে এ যাত্রা শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। এটি কাকরাইল এলাকায় পৌঁছালে সেখানে পুলিশের বাধার মুখে পড়েন শিক্ষার্থীরা। পুলিশের বাধার মুখে পড়ে। এসময় তারা রাস্তায় বসে পড়ে নানা স্লোগান দিতে শুরু করেন। রক্তের বন্যায় ভেসে যাবে অন্যায়, দিয়েছি রক্ত আরও দেব রক্ত ইত্যাদি স্লোগান দিচ্ছিলেন তারা।
আরও পড়ুন: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একমাত্র নারী ভিপি মাহফুজা খানমের মৃত্যু
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ পরিদর্শক মো. ফারুক বলেন, যমুনা অভিমুখে লং মার্চে অংশ নেওয়া জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা পুলিশের লাঠিচার্জে আহত হলে তাদের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। বর্তমানে তাদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ পরিদর্শক মো. ফারুক বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, যমুনা অভিমুখে লং মার্চে অংশ নেওয়া জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা পুলিশের লাঠিচার্জে আহত হলে তাদের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। বর্তমানে তাদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
আরও পড়ুন: প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষার সুযোগ বাতিলের প্রতিবাদে নাসিরনগরে কিন্ডারগার্টেন এসোসিয়েশনের সংবাদ সন্মেলন
এদিকে শিক্ষার্থীরা বলছেন, যতক্ষণ তাদের দাবি মেনে নেওয়া না হচ্ছে, ততক্ষণ তাদের আন্দোলন চলবে।