মঈন খানকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ
 
                                        বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খানকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ। মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) বিকাল ৩টার দিকে তাকে উত্তরা পশ্চিম থানা থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
পুলিশ ছেড়ে দেওয়ার পর মঈন খান কালো পাজেরো গাড়িতে করে বেরিয়ে আসেন।
আরও পড়ুন: ‘নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে কোনো সদুত্তর পাইনি’
এর আগে তাকে জোরপূর্বক তুলে নেওয়া হয়। রাজধানীর উত্তরা ১২ নম্বর সেক্টর কবরস্থানের সামনে থেকে মঙ্গলবার দুপুরে তাকে তুলে নেওয়া হয় বলে জানিয়েছিলেন বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান।
তিনি বলেন, দ্রব্যমূল্যের সীমাহীন ঊর্ধ্বগতি, বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ সব রাজবন্দিদের মুক্তি, সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও অবৈধ সংসদ বাতিলসহ ১ দফা দাবি আদায়ে ঢাকা মহানগর উত্তর (জোন-২) বিএনপির কালো পতাকা মিছিল থেকে পুলিশ তাকে তুলে নিয়ে যায়।
আরও পড়ুন: কাবিনে যেহেতু স্বাক্ষর করেছেন, সংসারও করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ
মঈন খানকে তুলে নিয়ে উত্তরা পশ্চিম থানার দোতলায় বসিয়ে রাখা হয়। পুলিশের পক্ষ থেকে তাকে আটক কিংবা কেন নিয়ে আসা হয়েছে সে বিষয়ে কোনো বক্তব্য দেওয়া হয়নি। এ সময় মঈন খানের সঙ্গে মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক সুলতানা আহমেদসহ ১০ জনকে ধরে আনা হয়। ৩ টার পর বিএনপি নেতাদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
শায়রুল জানান, মিরপুর ৬ থেকে মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্য (দফতর) জিয়াউর রহমানসহ অসংখ্য নেতাকর্মীও আটক হয়েছেন।
এর আগে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কালো পতাকা মিছিল চলছিল। মঙ্গলবার দুপুরে উত্তরা ১২ নম্বর সেক্টর কবরস্থানের সামনে থেকে মঈন খানকে জোরপূর্বক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর গাড়িতে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়।





 
                                                    
 
                                        
                                        
                                     
                                        
                                        
                                     
                                        
                                        
                                     
                                        
                                        
                                     
                                        
                                        
                                     
                                        
                                        
                                     
                                        
                                        
                                    