ওয়ানডে বিশ্বকাপ: ৯ ম্যাচেই ১১ সেঞ্চুরি
ভারতে ওয়ানডে ক্রিকেট বিশ্বকাপের ১৩তম আসর চলছে। এবারের আসরে মোট দল ১০টি। লড়াই হবে ৪৫টি ম্যাচে।
বুধবার (১১ অক্টোবর) দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে ভারত-আফগানিস্তান ম্যাচ পর্যন্ত হয়েছে মোট ৯টি খেলা। এই ৯ ম্যাচেই ক্রিকেটপ্রেমিরা দেখল ১১টি সেঞ্চুরি।
আরও পড়ুন: আজ সন্ধ্যা ৬টায় বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড প্রথম টি-টোয়েন্টি
অথচ ১৯৭৫ সালে বিশ্বকাপের প্রথম আসরে মাত্র ৬টি সেঞ্চুরি হয়েছে। বিশ্বকাপের গত আসরে হয়েছে মোট ৩১টি সেঞ্চুরি। ২০১১ সালে হয়েছে ২৪টি সেঞ্চুরি।
এবারের আসরের উদ্বোধনী ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল ইংল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ড। সে ম্যাচে জোড়া সেঞ্চুরি করেন নিউজিল্যান্ডের দুই তারকা ব্যাটসম্যান ডেভন কনওয়ে (১৫২*) ও রাচিন রবিন্দ্র (১২৩*)।
আরও পড়ুন: বিয়ের তারিখ ঘোষণা করলেন রোনালদো-জর্জিনা
দক্ষিণ আফ্রিকা-শ্রীলংকার চতুর্থ ম্যাচে সেঞ্চুরি হয়েছে ৩টি। তিনটি সেঞ্চুরি করেন প্রোটিয়া ব্যাটসম্যান কুইন্টন ডি কক (১০০), রুশি ভ্যান ডার ডুসেন (১০৮), এইডেন মার্কওরাম (১০৬)। তাদের তিন সেঞ্চুরিতে বিশ্বকাপে রেকর্ড ৪২৮ রানের পাহাড় গড়ে দক্ষিণ আফ্রিকা।
গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশের বিপক্ষে সেঞ্চুরি করেছেন ইংলিশ ওপেনার ডেভিড মালান (১৪০)। তার সেঞ্চুরিতে ৯ উইকেটে ৩৬৪ রান করে ১৩৭ রানে জয় পায় ব্রিটিশরা।
এদিন পাকিস্তান-শ্রীলংকা ম্যাচে সেঞ্চুরি হয়েছে ৪টি। শ্রীলংকার হয়ে সেঞ্চুরি করেন কুশাল মেন্ডিস (১২২) ও সাদিরা সামারাবিক্রম (১০৮)। তাদের জোড়া সেঞ্চুরিতে ৩৪৪ রান করে শ্রীলংকা। টার্গেট তাড়ায় মোহাম্মদ রিজওয়ান (১৩১*) ও আব্দুল্লাহ শফিকের (১১৩) জোড়া সেঞ্চুরিতে বিশ্বকাপে রান তাড়ায় জয়ের বিশ্ব রেডর্ক গড়ে পাকিস্তান।
গত বুধবার দিল্লির অরুন জেটলি স্টেডিয়ামে মুখোমুখি হয় ভারত-আফগানিস্তান। এদিন ভারতকে ২৭২ রানে থামিয়ে জয়ের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে রীতিমতো তাণ্ডব চালাতে থাকেন ভারতীয় অধিনায়ক রোহিত শর্মা।
তিনি মাত্র ৬৩ বল মোকাবেলা করেই তিন অঙ্কোর ম্যাজিক ফিগার স্পর্শ করেন। এদিন তিনি ভারতীয় হিসেবে দ্রুততম সেঞ্চুরি এবং বিশ্বকাপের ইতিহাসে রেকর্ড ৭টি সেঞ্চুরির বিশ্ব রেকর্ড গড়েন।





