নর্থ বেঙ্গল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির শিক্ষক-শিক্ষার্থীর মিলনমেলা

Sanchoy Biswas
রাবি প্রতিনিধি
প্রকাশিত: ১১:৩৬ অপরাহ্ন, ১৮ জুলাই ২০২৫ | আপডেট: ৫:৫৩ পূর্বাহ্ন, ১৪ অগাস্ট ২০২৫
ছবিঃ সংগৃহীত
ছবিঃ সংগৃহীত

নর্থ বেঙ্গল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (এনবিআইইউ) ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের সাবেক বর্তমান শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (১৮ জুলাই) সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের হল রুমে এই আয়োজন করা হয়। 

অনুষ্ঠানের শুরুতে প্রধান অতিথিকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেওয়া হয়। এরপর সময় সাবেক শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের হাতে সম্মাননা স্মারক তুলে দেওয়া যায়। 

আরও পড়ুন: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একমাত্র নারী ভিপি মাহফুজা খানমের মৃত্যু

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের দ্রুততম মানবী শিরিন আক্তার, প্রধান বক্তা হিসেবে ছিলেন অধ্যাপক ড. মাহফুজুর রহমান আকন্দ, কার্যনির্বাহী পরিচালক রিয়াজ মোহাম্মদ, মিলনমেলার আহ্বায়ক রেজিস্ট্রার ড. মো. আজিবুর রহমান, সভাপতি হিসেবে ছিলেন ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক আনসার উদ্দিন উপস্থিত ছিলেন। 

স্মৃতিচারণ করতে যেয়ে এনবিআইইউ- এর সাবেক অধ্যাপক হাফিজ আহমেদ বলেন, ইসলামের ইতিহাস আমরা অন করি, ভালোবাসি তাই আজ আমরা এখানে এসেছি। আমরা এখানে  যারা এসেছি তারা সবাই একটা গোলাপ ফুল, শাপলা ফুলের মতো। যার একটা পাপড়ি ছিড়ে গেলে সৌন্দর্য নষ্ট হবে। আমরা এই ফুলের মতো যার গন্ধ আমরা সারা বাংলাদেশে ছড়িয়ে দেবো। যেটা হবে নর্থ বেঙ্গল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির, যেটা হবে ইসলামের ইতিহাসের।

আরও পড়ুন: প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষার সুযোগ বাতিলের প্রতিবাদে নাসিরনগরে কিন্ডারগার্টেন এসোসিয়েশনের সংবাদ সন্মেলন

আরেক সাবেক অধ্যাপক আবদুল্লাহ সরকার বলেন, আমি দীর্ঘ ৫ বছর এখানে শিক্ষকতা করেছি। এখানে আমার অনেক স্মৃতি। সেই টানেই এখানে এসেছি। এটা আসলে ভালোবাসার টান। সেই টানে সুদূর বন্দর নগরী চট্টগ্রাম থেকে এসেছি।

যারা এই আয়োজন করেছে তাদেরকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আমাদের যে বিভাগ এই বিভাগে বিশ্বের নামি দামি ব্যক্তিরা পড়াশোনা করেছেন। বাংলাদেশের প্রতিটি জায়গায় এই বিভাগের চাহিদা রয়েছে। 

এনবিআইইউ- এর ২৫ তম ব্যাচের শিক্ষার্থী আসরাফ ফারুক বলেন, আমার খুবই ভালো লেগেছে এখানে এসে। স্যারদের কল পেয়ে শত ব্যস্ততা রেখে আমি চলে এসেছি। এখানে না আসলে হয়তো এতগুলো চাঁদমুখ একসাথে দেখার সুযোগ হতো না। এখানে এসে মনে হয়নি যে আমরা চাকরি করি। মনে হয়েছে সেই ইউনিভার্সিটি লাইফে ফিরে আসছি। অত্যন্ত ভালো লাগছে এখানে এসে। আয়োজক কমিটিকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। 

এরপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে মিলনমেলার সমাপ্তি ঘটে।